জুলাই বিপ্লবের পর থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙ্গে দেয়ার পরে ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতায় এক্সিম ব্যাংক ও সাময়িক সংকটে পড়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক আই এম অনুমতি ছাড়া নতুন করে টাকা না চাপানোর কারণে ব্যাংকগুলোকে চাইবে মাত্র তারল্য যোগান দিতে না পারায় এই সংকটের সৃষ্টি হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শ ছিল আন্ত ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের জিম্মাদারিতে তারল্য হইল সংকট উপশম করার চেষ্টা করা। হঠাৎ করে কোন কিছু রাতারাতি ঠিক করে ফেলা যায় না এইটা বাংলাদেশ ব্যাংক অনুধাবন করতে পারেনি।
সরকারি বেসরকারি ব্যাংকগুলো এর মধ্যে পারস্পারিক সমঝোতার ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের জিম্মাদারীতে একে অপরকে বিভিন্ন মেয়াদে তারুল্য যোগান দিয়েছে।
এর মধ্যে তৃতীয় প্রান্তিকে ভালো পরিচালনা মুনাফা অর্জিত হওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে এক্সিম ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিকে পরিচালন মুনাফা ও নিট মুনাফা অন্যান্য তুলনায় ৫০০ কোটি বা তারও বেশি হতে পারে।
এ অবস্থায় অর্থনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করেন এর মাধ্যমে ব্যাংকের তারল্য সংকট কেটে যাবে শীঘ্রই।